নাগরপুর(টাঙ্গাইল) প্রতিনিধি :
টাঙ্গাইলের নাগরপুরে তুচ্ছ ঘটনাকে কেন্দ্র করে ঘর বাড়ীর ভাংচুরের ঘটনা ঘটেছে। বুধবার সকাল ১১টায় উপজেলার দপ্তিয়র ইউনিয়নের নিশ্চিন্তপুর গ্রামে এ ঘটনা ঘটে। হামলায় একজন গুরুতর আহত হয়ে নাগরপুর সদর হাসপাতালে ভর্তি হয়েছে। আহত ব্যাক্তি মো. মামুন মিয়া (৩৮) উপজেলার নিশ্চিন্তপুর গ্রামের গিয়াস উদ্দিন মোল্লার ছেলে।
অভিযোগ ও পবিবার সূত্রে জানা যায়, বুধবার সকালে মো. জামাল মিয়ার দোকানে সুজনের বড় ও ছোট মেয়ে খাবার কিনতে যায়। এ সময় জামাল মিয়া সুজনের শিশু সন্তানদের খারাপ ভাষায় কথা বলে। বাচ্চারা বাড়ীতে গিয়ে তার বাবাকে বিষয়টি জানায়। পিতা সুজন মিয়া চাচা সবুজ মিয়া ও মামুন গিয়ে জামালের কাছে বিষয়টি জানতে চায়। জামাল মিয়া কোন কথা না শুনে তার পরিবারের লোকজনকে চিৎকার চেচামেচি করে ডেকে এনে তাদের উপর হামলা করে। সুজন সবুজ ও মামুন মার খেয়ে বাড়ী চলে যায়। পরে জামাল তার লোকজন নিয়ে সুজনের বাড়ীতে পূনরায় হামলা করে ঘর বাড়ী ভাংচুর করে। হামলায় মামুন গুরুতর আহত হয়। মামুনকে নাগরপুর সদর হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে। এ ব্যাপারে সুজন নাগরপুর থানায় একটি লিখিত অভিযোগ দায়ের করা হয়েছে।
জামালের ভাতিজা ইসমাইল বলেন, আমার চাচা জামাল মিয়ার সাথে কি বিষয়ে ঝগড়া ও মারামারি হয়েছে আমি তা জানি না । ঘটনা শুনার পর আমি ঘটনাস্থলে আসি। জামাল বাবু ও মজনু মিয়া সাথে মোবাইলে যোগযোগ করে তাদেরকে পাওয়া যায়নি।
দপ্তিয়র ইউনিয়ন পরিষদের সদস্য কাবেল মোল্লা এ ঘটনার সত্যতা নিশ্চিত করে বলেন, মারামারি ঘটনার বিষয়টি আমি শুনেছি। উভয় পক্ষকে সংযত থাকতে বলেছি।
Tags
বাংলাদেশ