নিজস্ব প্রতিবেদকঃ দলীয় নির্দেশনা উপেক্ষা করে শেরপুর জেলার শ্রীবরদী উপজেলা যুবদলের যুগ্ন আহবায়ক ইখলাছুর রহমান লিটনের বিরুদ্ধে ফিল্মি কায়দায় লুটতরাজ হামলা ভাংচুর লুটপাট ও মারধরের অভিযোগ পাওয়া গেছে। জানা যায় ছাত্র জনতার গন অভ্যুত্থানে স্বৈরাচারী হাসিনা সরকারের পতনের পর আইনশৃংখলা বাহিনী যখন শৃংখলা ফেরাতে হিমশিম খাচ্ছে ঠিক তখনি বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দল বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান জনাব তারেক রহমান ও শেরপুর জেলা বিএনপির সভাপতি জনাব মাহমুদুল হক রুবেল ও সাধারণ সম্পাদক হযরত আলীর নির্দেশে যখন সারা দেশের ন্যায় শ্রীবরদী উপজেলা বিএনপি ও অঙ্গ সংগঠনের সকল নেতা কর্মি আইন শৃঙ্খলা ফেরাতে তৃনমুলের সাধারণ মানুষকে সাথে নিয়ে এক দিকে বিভিন্ন হাট বাজার দোকান পাট ও সংখালঘুদের ঘর বাড়ী ব্যবসা প্রতিষ্ঠান উপাসনালয় গুলোর নিরাপত্তার জন্য দলিয় লোকজন ও ছাত্র জনতার সমন্বয়ে নিরাপত্তার ব্যবস্থা করা হয়েছে। অন্য দিকে লাঠি সোটা ও দেশীয় অস্ত্র সস্ত্রে সজ্জিত হয়ে ফিল্মি কায়দায় শ্রীবরদী উপজেলা যুবদলের যুগ্ন আহবায়ক ইখলাছুর রহমান লিটনের বিরুদ্ধে ইউনিয়ন যুবদল নেতা আহম্মদুজ্জামান আসু,বিএনপি নেতা গোলাপ, ভেলুয়া ইউনিয়ন যুবদল নেতা মজিবর সহ ১০/১২ জন অনুসারীদের নিয়ে উপজেলার বিভিন্ন ইউনিয়নে একের পর এক সাধারন মানুষকে মারধর, হামলা ভাংচুর লুটপাট করার অভিযোগ পাওয়া গেছে । সূত্র জানায়, এই যুবদল নেতা লিটন, তার অনুসারিদের সাথে নিয়ে উপজেলার ভায়াডাংগা বাজারের কাচা মাল ব্যবসায়ী মোঃ লাল মিয়ার দোকানে হামলা করে মারধর করে দোকান ভাংচুর করে এবং ক্যাশ বাক্সে থাকা টাকা হাতিয়ে নিয়েছে। উপজেলার বালীজুরী - তাওয়াকুচা বালু মহলের ড্রেজার ব্যবসায়ীদের কাছ থেকে চাঁদা দাবি করিলে চাঁদা দিতে অস্বীকার করায় ৪ টি ড্রেজার মেশিন বিক্রি করে টাকা হাতিয়ে নেয় এবং বালীজুরি বাজারে রাস্তার কাজে নিয়োজিত থাকা রোলার থেকে ব্যাটারি খুলে বিক্রি করে টাকা হাতিয়ে নেয়। এ ব্যাপারে শ্রীবরদী উপজেলা বিএনপির সভাপতি আব্দুর রহিম দুলাল ও সাধারণ সম্পাদক আব্দুল্লাহ আল মামুন দুলাল বলেন এই বিষয়ে দলের হাই কমান্ডের কঠোর নির্দেশনা আছে তাই কারো বিরুদ্ধে অভিযোগ পাওয়া গেলে অবশ্যই তার বিরুদ্ধে সাংগঠনিক ব্যবস্থা নেওয়া হবে। যুবদল নেতা ইখলাছুর রহমান লিটনের পরকীয়া ও নারী কেলেঙ্কারির খবর জানতে পরবর্তী সংখ্যায় চোখ রাখুন
