Daily News BD Online

নাগরপুরে ভবন নির্মাণে বাঁধা দেয়ার অভিযোগ


নাগরপুর (টাঙ্গাইল) প্রতিনিধি:

টাঙ্গাইলের নাগরপুরে রেকর্ডকৃত ভূমিতে ভবন নির্মাণে বাঁধা দেয়ার অভিযোগে সংবাদ সম্মেলন অনুষ্ঠিত হয়েছে। শনিবার (২১ ডিসেম্বর) সকালে নাগরপুর প্রেসক্লাবে ভুক্তভোগি মো. রওশন আলী এ সংবাদ সম্মেলন করেন। সে গয়হাটা ইউনিয়নের নয়াপাড়া গ্রামের মৃত আবুল কাসেমের ছেলে।


সংবাদ সম্মেলনে লিখিত বক্তব্যে মো. রওশন আলী বলেন, ২০০৭ সালে ভূমি মন্ত্রনালয়ের ব্যবস্থাপনা ও বন্দোবস্ত নীতিমালা অনুযায়ী শর্ত সাপেক্ষে জেলা প্রশাসক ৩ শতাংশ ভূমি আমি মো. রওশন আলী ও আমার স্ত্রী ছাহেরা বেগমের নামে বন্দোবস্ত দেন। বিএস জড়িপে বিএস ২৪৮২ খতিয়ানে ৬৭৪২ বাডা ৭২৪৩ দাগে ৩ শতাংশ জমি বাড়ি শ্রেণী ভুক্ত সঠিক ভাবে রেকর্ড পাই। আমি রওশন আলী মালিক সরকার বরাবর খাজনা আদায় করে ঘর নির্মাণ করিয়া ৪০ বছর যাবত শান্তিপূর্ণ ভাবে স্বত্ব দখল পরিচালনা করিয়া আসিতেছি। পরে উক্ত জায়গার দাবিতে টাঙ্গাইলের নাগরপুর সহকারি জজ আদালতে ৫২/২০১২ সালে মসজিদ কমিটি পক্ষে আলফাজ উদ্দিন বাদী হয়ে মামলা দায়ের করেন। মসজিদের নামে কোন কাগজ পত্র না থাকায় বাংলাদেশ সরকারের পক্ষে রায় আসে। আমার জমির দাগ ও খাতিয়ান নং সম্পূর্ণ আলাদা। এছাড়া আমার স্বত্য দখলিয় ৩ শতাংশ জমির উপর বিবাদীদের বিরুদ্ধে আদালত চিরস্থায়ী নিষেধাজ্ঞা বলবৎ রেখেছে। আমার স্বত্য দখলিয় জমিতে ভবণ নির্মাণ করতে গেলে আদালতে নিষেধাজ্ঞা অমান্য করে জনৈক আলফাজ উদ্দিন বাঁধা প্রদান করে। এতে আমার আর্থীক অপুরনীয় ক্ষতি হচ্ছে। সংবাদ সম্মেলনে আরো উপস্থিত ছিলেন, মো. আনোয়ার হোসেন, মো. ইব্রাহীম, সাবেক ইউপি সদস্য মো. ঠান্ডু মিয়া, মহারাজ বিশ^াস ও মো. লাভলু মিয়া। 


মসজিদ কমিটির সভাপতি আলফাজ উদ্দিন বলেন, রওশন আলীর ৩ একর জায়গা থাকার পরেও কি করে ভূমি হীন হয়। এ বিষয়ে টাঙ্গাইল জেলা প্রশাসক বরাবর একটি আবেদন করা হয়েছে। মসজিদের পক্ষে উপযোক্ত কাগজ পত্র না থাকা ও কাজে বাঁধা দেয়ার বিষয়ে জানতে চাইলে এড়িয়ে যান তিনি।

নাগরপুরে ভবন নির্মাণে বাঁধা দেয়ার অভিযোগ 


নাগরপুর (টাঙ্গাইল) প্রতিনিধি:

টাঙ্গাইলের নাগরপুরে রেকর্ডকৃত ভূমিতে ভবন নির্মাণে বাঁধা দেয়ার অভিযোগে সংবাদ সম্মেলন অনুষ্ঠিত হয়েছে। শনিবার (২১ ডিসেম্বর) সকালে নাগরপুর প্রেসক্লাবে ভুক্তভোগি মো. রওশন আলী এ সংবাদ সম্মেলন করেন। সে গয়হাটা ইউনিয়নের নয়াপাড়া গ্রামের মৃত আবুল কাসেমের ছেলে।


সংবাদ সম্মেলনে লিখিত বক্তব্যে মো. রওশন আলী বলেন, ২০০৭ সালে ভূমি মন্ত্রনালয়ের ব্যবস্থাপনা ও বন্দোবস্ত নীতিমালা অনুযায়ী শর্ত সাপেক্ষে জেলা প্রশাসক ৩ শতাংশ ভূমি আমি মো. রওশন আলী ও আমার স্ত্রী ছাহেরা বেগমের নামে বন্দোবস্ত দেন। বিএস জড়িপে বিএস ২৪৮২ খতিয়ানে ৬৭৪২ বাডা ৭২৪৩ দাগে ৩ শতাংশ জমি বাড়ি শ্রেণী ভুক্ত সঠিক ভাবে রেকর্ড পাই। আমি রওশন আলী মালিক সরকার বরাবর খাজনা আদায় করে ঘর নির্মাণ করিয়া ৪০ বছর যাবত শান্তিপূর্ণ ভাবে স্বত্ব দখল পরিচালনা করিয়া আসিতেছি। পরে উক্ত জায়গার দাবিতে টাঙ্গাইলের নাগরপুর সহকারি জজ আদালতে ৫২/২০১২ সালে মসজিদ কমিটি পক্ষে আলফাজ উদ্দিন বাদী হয়ে মামলা দায়ের করেন। মসজিদের নামে কোন কাগজ পত্র না থাকায় বাংলাদেশ সরকারের পক্ষে রায় আসে। আমার জমির দাগ ও খাতিয়ান নং সম্পূর্ণ আলাদা। এছাড়া আমার স্বত্য দখলিয় ৩ শতাংশ জমির উপর বিবাদীদের বিরুদ্ধে আদালত চিরস্থায়ী নিষেধাজ্ঞা বলবৎ রেখেছে। আমার স্বত্য দখলিয় জমিতে ভবণ নির্মাণ করতে গেলে আদালতে নিষেধাজ্ঞা অমান্য করে জনৈক আলফাজ উদ্দিন বাঁধা প্রদান করে। এতে আমার আর্থীক অপুরনীয় ক্ষতি হচ্ছে। সংবাদ সম্মেলনে আরো উপস্থিত ছিলেন, মো. আনোয়ার হোসেন, মো. ইব্রাহীম, সাবেক ইউপি সদস্য মো. ঠান্ডু মিয়া, মহারাজ বিশ^াস ও মো. লাভলু মিয়া। 


মসজিদ কমিটির সভাপতি আলফাজ উদ্দিন বলেন, রওশন আলীর ৩ একর জায়গা থাকার পরেও কি করে ভূমি হীন হয়। এ বিষয়ে টাঙ্গাইল জেলা প্রশাসক বরাবর একটি আবেদন করা হয়েছে। মসজিদের পক্ষে উপযোক্ত কাগজ পত্র না থাকা ও কাজে বাঁধা দেয়ার বিষয়ে জানতে চাইলে এড়িয়ে যান তিনি।


একটি মন্তব্য পোস্ট করুন

নবীনতর পূর্বতন