বিনোদন ডেস্কঃ পরীমনি কে আমি ব্যক্তিগত ভাবে চিনি না জানি না তিনি কেমন। তার ব্যক্তিগত বিষয় এ কথা বলার অধিকার ও নেই আমার।তিনি যদি কোনো অপরাধ করে বাংলাদেশ আইন অনুযায়ী শাস্থি হবে। কিন্তু একজন শিল্পী হিসেবে তাকে কাজে বাধা দেয়া মানে আমাদের সকল সংস্কৃতি অঙ্গনে বাধা দেয়া। পরীমনি কে কাজে বাধা দেয়া হলো এবং তিনি প্রতিবাদ করতেই আবার অন্য ভাবে তাকে আটকে দেয়া হলো। যে বা যারা তার কাজ কে বা বাংলাদেশ এর সংস্কৃতিকে আটকে রাখতে চান ,স্পষ্ট ভাবেই বলতে চাই আমাদের সংস্কৃতি না থাকলে এই বাংলাদেশকে আর খুঁজে পাবেন না বিশ্ব মানচিত্রে।একটা দেশের পরিচয় একটা দেশের সংস্কৃতি। তার বাক স্বাধীনতা বন্ধ করার সাহস কারো নেই। আইনকে সন্মান করে আমরা আমাদের মতামত সবাই জানাতে পারবো |পরিমনির কাজ বন্ধ করায় এবং তার বাক স্বাধীনতা নিরাপত্তা না দেয়ায় ত্রিব নিন্দা জানাচ্ছি। এটা আমাদের সংস্কৃতি অঙ্গনের উপর প্রভাব ফেলা। শিল্পীদের অভিভাবক কি রাজনৈতিক দল গুলো ,যে যখন আসবে শিল্পীদের নিয়ে তাদের মতো করে চলাবে। সংস্কৃতি অঙ্গন তাদের মতো করে রাখবে।
এটা পাকিস্থান না বা এটা ভারত না ,এটা আমাদের বাংলাদেশ। বাংলাদেশ যতদিন থাকবে এদেশের সংস্কৃতি এর পরিচয় থাকবে বিশ্ব মানচিত্রে। আমাদের দেশের সব থেকে বোরো দুর্ভাগ্য হচ্ছে আমাদের দেশের কোনো রাজনৈতিক দল আমাদের দেশকে ,আমাদের দেশের সংস্কৃতিকে ভালোবাসে না। বর্তমানে যারা এত কথা বলে সেই সকল রাজনৈতিক দল গুলোর লজ্জা হওয়া উচিত কারণ এত বছর তো কোনো কথাও বলতে পারে নাই, বাংলাদেশের জনগণদের জন্য আজকে যে স্বাধীনতার কথা বলছে তাহলে কিভাবে তারা জনগণ এর স্বাধীনতা আটকে রাখে। কোনো কিছু করার আগে পূর্বের পরিণতি মাথায় রেখে কাজ করা উচিত রাজনৈতিক দল গুলোর। কারণ যদি জনগণ কে আঘাত করে এদেশের সংকৃতিতে আঘাত হানে পরিণতি আগের মতোই হবে ,কারণ এটা বাংলাদেশ।
দেশেকে ভালোবাসতে শিখেন আপনারা তার পরে রাজনীতি করেন সেটা যেই হন যেই দলই হন। আসা করি এমন অনাকাঙ্খিত ঘটনা আর হবে না কোনো শিল্পীর সাথে।আপনাদের সবার সাহায্য আসা করি বাংলাদেশকে বিশ্ব দরবার এ এগিয়েনিতে। এটা আমাদের সবার বাংলাদেশ।
Tags
বিনোদন